সোমবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ |
||
দেশ | পরিচিত | Date |
---|---|---|
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Turkey | কোরবানি ছুটির দিন | সাধারন ছুটি |
Tuesday 22 September 2015 |
||
দেশ | পরিচিত | Date |
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Turkey | কোরবানি ছুটির দিন | সাধারন ছুটি |
Wednesday 23 September 2015 |
||
দেশ | পরিচিত | Comments |
Bahrain | আরাফাত দিবস | আরাফাত (হাজ) দিন |
Egypt | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | আরাফাত (হাজ) দিন |
Jordan | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | আরাফাত (হাজ) দিন |
Kuwait | আরাফাত দিবস | আরাফাত (হাজ) দিন |
Libya | আরাফাত দিবস | আরাফাত (হাজ) দিন |
Oman | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | আরাফাত (হাজ) দিন |
Qatar | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | আরাফাত (হাজ) দিন |
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | আরাফাত (হাজ) দিন |
Turkey | কোরবানি ছুটির দিন | অর্ধদিবস. সাধারন ছুটি |
United Arab Emirates | আরাফাত (হাজ) দিন | আরাফাত দিবস বা আরাফা দিবস হাজ দ্বিতীয় দিন |
Thursday 24 September 2015 |
||
দেশ | পরিচিত | Comments |
Eid ul-Adha | প্রথম কোরবানি দিন | |
Azerbaijan | Gurban Bayrami | কোরবানি উত্সব |
Bahrain | ঈদ-উল-আযহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Brunei | হরি রায়া ঈদ-উল- আযহা | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Egypt | ঈদ-উল আজহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Ghana | Eidul-Adha | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Indonesia | Idul Adha | |
Jordan | ঈদ-উল-আযহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Kazakhstan | Kurban Ait | ঈদ-উল-আযহার |
Kuwait | ঈদ-উল-আযহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Lebanon | ঈদ-উল-আযহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Libya | ঈদ-উল-আযহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Malaysia | হরি রায়া হাজী | কোরবানি উত্সব |
Morocco | ঈদের ছুটির দি | ঈদ-উল-আযহার. তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Nigeria | Id el Kabir | ঈদ-উল আজহার. তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Oman | ঈদ-উল-আযহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Pakistan | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | Feast of Sacrifice |
Qatar | ঈদ-উল আজহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Singapore | হরি রায়া হাজী | Feast of the sacrifice |
Sri Lanka | Idul Juha | |
Turkey | কোরবানি দিন | প্রথম কোরবানি দিন |
Uganda | ঈদ-উল-আযহার | Feast of the Sacrifice |
United Arab Emirates | ঈদ-উল আজহার | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Friday 25 September 2015 |
||
দেশ | পরিচিত | Comments |
Azerbaijan | Gurban Bayrami | কোরবানি উত্সব |
Bahrain | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Bangladesh | Eid ul-Adha | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Egypt | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | |
India (regional) | Idul Juha | আসাম, দিল্লি, হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র |
Jordan | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Kuwait | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Libya | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Malaysia (regional) | হরি রায়া হাজী ছুটির দিন | কেলান্টন তেরেগুনা শুধুমাত্র. বলিদান উৎসবের দ্বিতীয় দিন |
Morocco | ঈদের ছুটির দিন | Banks and Government only |
Oman | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Pakistan | ঈদ-উল-আযহা দিন ১ | Feast of Sacrifice |
Philippines | Eidul Adha | Date confirmed by সরকার.proclamation |
Qatar | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ নিশ্চিত করা। |
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Spain (regional) | ঈদ-উল আজহার | Ceuta, Melilla only. Feast of Sacrifice |
Turkey | কোরবানি ছুটির দিন | প্রথম কোরবানি দিন |
United Arab Emirates | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Saturday 26 September 2015 |
||
দেশ | পরিচিত | Comments |
Bahrain | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Bangladesh | ঈদ-উল-আযহার দিন ২ | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Egypt | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | |
Jordan | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Kuwait | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Libya | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Oman | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Pakistan | ঈদ-উল-আযহা দিন ২ | Feast of Sacrifice |
Qatar | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ নিশ্চিত করা। |
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ নিশ্চিত করা।পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Turkey | Kurban Bayrami ছুটির দিন | প্রথম কোরবানি দিন |
United Arab Emirates | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Sunday 27 September 2015 | ||
দেশ | পরিচিত | Comments |
Bahrain | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Bangladesh | ঈদ-উল-আযহার দিন ৩ | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Egypt | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Jordan | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | তারিখ চান্দ্র চক্র পরিবর্তিত |
Kuwait | ঈদ-উল-আযহার ছুটির দিন | Public Sector |
Qatar | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ নিশ্চিত করা।পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Saudi Arabia | ঈদ-উল আজহার ছুটির দিন | তারিখ নিশ্চিত করা।পাবলিক সেক্টর শুধুমাত্র |
Turkey | কোরবানি ছুটির দিন | প্রথম কোরবানি দিন |
Islam
Sunday, September 20, 2015
ঈদ-উল-আযহার ২০১৫ তারিখ
Tuesday, June 2, 2015
Bangla Hadis(বাংলা হাদিস )
সহবাসের পর সাথে সাথে গোসল করার ৫টি জরুরি রহস্য!
প্রথম রহস্য : স্ত্রী সহবাসের পর সকলকে গোসল করতে হবে। এটি খুব জরুরী ও ইসলামি বিধান অনুযায়ী ফরজ কাজ। গোসলের সময় সারা শরীরে পানি ঢালবে। সামান্য স্থানও যেনো শুকনা না থাকে। কেননা, সহবাসের সময় যে বীর্যপাত হয়ে থাকে তা সমস্ত শরীর থেকেই হয়ে থাকে। বীর্য শরীরের মূল উপকরণ যা সমস্ত শরীর হতে নিসৃত হয়ে কোমরের পথা দিয়ে এসে যৌনাঙ্গে দিয়ে বের হয়। এ বীর্য বের হওয়ার দ্বারা শরীর অনেক দুর্বল হয়ে যায়। আর যেহেতু বীর্য শরীরের সকল অঙ্গ থেকে এসে থাকে সেহেতু গোসলের সময় সমস্ত শরীর পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে। সামান্য স্থান শুকনো থাকলেও পূর্ণাঙ্গ গোসল হবে না। আর পুর্ণাঙ্গ গোসল না হলে সে পবিত্রও হবে না। [বেহেশতি জেওর]
দ্বিতীয় রহস্য : সহবাসের দ্বারা শরীরে দুর্বলতা, ক্লান্তি, অলসতার ভাব দেখা দেয়। আর গোসলের দ্বারা এসব দূর হয়ে যায়। সে সাথে অন্তরে শক্তি, প্রফুলতা, আগ্রহ ও উদ্দিপনা সৃষ্টি হয়। হযরত আবু গিফারী রা. বলেন- সহবাসের পর গোসল করলে মনের হালত এমন হয় যেন মাথা হতে পাহাড়সম ভার দূর হয়ে গেল। [বেহেশতি জেওর]
তৃতীয় রহস্য : সহবাসের পর মানুষের অন্তরে একপ্রকার অস্থিরতা ও সংকীর্ণতা থাকে। আর এটা কেবল গোসলের দ্বারাই দূর হয়ে থাকে। বিনা গোসলে খাওয়া-দাওয়া করা ও অধিক সময় অবস্থান করার দ্বারা দারিদ্রতা দেখা দেয়। [রুহানি এলাজ]
চতুর্থ রহস্য : অভিজ্ঞ হাকিমগণ বলেন, সহবাসের পর গোসল করলে সহবাসের ক্ষয়কৃত শক্তি ও উদ্দিপনা পুনরায় ফিরে আসে এবং দুর্বলতা দূর হয়ে যায়। সহবাসের পর গোসল করাশরীর ও আত্মার জন্য খুবই উপকারী। পক্ষান্তরে সহবাসের পর গোসল না করে অপবিত্র অবস্থায় থাকার কারণে শরীর ও আত্মার অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। [রুহানি এলাজ]
পঞ্চম রহস্য : সহবাসের দ্বারা বীর্যপাত হলে শরীরের সমস্ত ছিদ্র খুলে যায়। এতে সে ছিদ্র দিয়ে ঘাম বের হওয়ার সাথে সাথে শরীরের দুর্গন্ধযুক্ত সারাংশও বের হতে থাকে। আর সে দুর্গন্ধযুক্ত সারাংশ লোক ও ছিদ্রের মুখে এসে থেমে যায়। সুতরাং গোসলের মাধ্যমে সমস্ত শরীর পরিষ্কার করা না হলে রোগ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। সেহেতু সহবাসের পর গোসল করা সকলের জন্যই আবশ্যক। আর তা না সহবাসে হোক আর স্বপ্নদোষে হোক কিংবা অন্য কোনো পদ্ধতিতে বীর্যপাত হয়ে থাকুক। [বেহেশতি জেওর]
প্রথম রহস্য : স্ত্রী সহবাসের পর সকলকে গোসল করতে হবে। এটি খুব জরুরী ও ইসলামি বিধান অনুযায়ী ফরজ কাজ। গোসলের সময় সারা শরীরে পানি ঢালবে। সামান্য স্থানও যেনো শুকনা না থাকে। কেননা, সহবাসের সময় যে বীর্যপাত হয়ে থাকে তা সমস্ত শরীর থেকেই হয়ে থাকে। বীর্য শরীরের মূল উপকরণ যা সমস্ত শরীর হতে নিসৃত হয়ে কোমরের পথা দিয়ে এসে যৌনাঙ্গে দিয়ে বের হয়। এ বীর্য বের হওয়ার দ্বারা শরীর অনেক দুর্বল হয়ে যায়। আর যেহেতু বীর্য শরীরের সকল অঙ্গ থেকে এসে থাকে সেহেতু গোসলের সময় সমস্ত শরীর পানি দ্বারা ধৌত করতে হবে। সামান্য স্থান শুকনো থাকলেও পূর্ণাঙ্গ গোসল হবে না। আর পুর্ণাঙ্গ গোসল না হলে সে পবিত্রও হবে না। [বেহেশতি জেওর]
দ্বিতীয় রহস্য : সহবাসের দ্বারা শরীরে দুর্বলতা, ক্লান্তি, অলসতার ভাব দেখা দেয়। আর গোসলের দ্বারা এসব দূর হয়ে যায়। সে সাথে অন্তরে শক্তি, প্রফুলতা, আগ্রহ ও উদ্দিপনা সৃষ্টি হয়। হযরত আবু গিফারী রা. বলেন- সহবাসের পর গোসল করলে মনের হালত এমন হয় যেন মাথা হতে পাহাড়সম ভার দূর হয়ে গেল। [বেহেশতি জেওর]
তৃতীয় রহস্য : সহবাসের পর মানুষের অন্তরে একপ্রকার অস্থিরতা ও সংকীর্ণতা থাকে। আর এটা কেবল গোসলের দ্বারাই দূর হয়ে থাকে। বিনা গোসলে খাওয়া-দাওয়া করা ও অধিক সময় অবস্থান করার দ্বারা দারিদ্রতা দেখা দেয়। [রুহানি এলাজ]
চতুর্থ রহস্য : অভিজ্ঞ হাকিমগণ বলেন, সহবাসের পর গোসল করলে সহবাসের ক্ষয়কৃত শক্তি ও উদ্দিপনা পুনরায় ফিরে আসে এবং দুর্বলতা দূর হয়ে যায়। সহবাসের পর গোসল করাশরীর ও আত্মার জন্য খুবই উপকারী। পক্ষান্তরে সহবাসের পর গোসল না করে অপবিত্র অবস্থায় থাকার কারণে শরীর ও আত্মার অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। [রুহানি এলাজ]
পঞ্চম রহস্য : সহবাসের দ্বারা বীর্যপাত হলে শরীরের সমস্ত ছিদ্র খুলে যায়। এতে সে ছিদ্র দিয়ে ঘাম বের হওয়ার সাথে সাথে শরীরের দুর্গন্ধযুক্ত সারাংশও বের হতে থাকে। আর সে দুর্গন্ধযুক্ত সারাংশ লোক ও ছিদ্রের মুখে এসে থেমে যায়। সুতরাং গোসলের মাধ্যমে সমস্ত শরীর পরিষ্কার করা না হলে রোগ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। সেহেতু সহবাসের পর গোসল করা সকলের জন্যই আবশ্যক। আর তা না সহবাসে হোক আর স্বপ্নদোষে হোক কিংবা অন্য কোনো পদ্ধতিতে বীর্যপাত হয়ে থাকুক। [বেহেশতি জেওর]
Thursday, July 24, 2014
Bangla Hadis(বাংলা হাদিস )
আবু আব্বাস সাহল ইবনে সা'দ সায়েদী রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত,এক ব্যক্তি নবী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পাশ দিয়ে পার হয়ে গেল, তখন তিনি তাঁর নিকট উপবিষ্ট একজনকে জিজ্ঞেস করলেন,
''এ ব্যক্তি সম্পর্কে তোমার মন্তব্য কি?''
সে বলল, 'এ ব্যক্তি তো এক সম্ভ্রান্ত পরিবারের লোক। আল্লাহর কসম! সে কোথাও বিয়ের প্রস্তাব দিলে তা গ্রহণযোগ্য হবে এবং কারো জন্য সুপারিশ করলে তা কবুল করা হবে।'
তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নীরব থাকলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে আর এক ব্যক্তি পার হয়ে গেল।তিনি ঐ (উপবিষ্ট) লোকটিকে বললেন,''এ লোকটির ব্যাপারে তোমার অভিমত কী?''
সে বলল, 'হে আল্লাহর রাসূল! এ তো একজন গরীব মুসলমান। সে এমন ব্যক্তি যে, সে বিয়ের প্রস্তাব দিলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না, কারো জন্য সুপারিশ করলে তা কবুল করা হবে না এবং সে কোন কথা বললে, তার কথা শ্রবণযোগ্য হবে না।'
তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,'' এ ব্যক্তি দুনিয়া ভর্তি ঐরূপ লোকদের চাইতে বহু উত্তম।''
[বুখারী হাদিস নং : ৫০৯১, ৬৪৪৭]
হুজায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “নবুওয়াত ব্যবস্থা তোমাদের মাঝে ততদিন থাকবে, যতদিন আল্লাহ তাআলা মঞ্জুর করেন। অতঃপর যখন ইচ্ছা, তখন তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর (রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতের পর) তোমাদের মাঝেনবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে এবং তা আল্লাহ তাআলা যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (খুলাফায়ে রাশিদিন এর যুগ)। অতঃপর তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তা আল্লাহ তাআলার যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (রাজতন্ত্র)। অতঃপর আল্লাহর ইচ্ছায় তার বিলুপ্তি ঘটবে। তারপর জবর দখল তথা আধিপত্য বিস্তারের রাজত্ব কায়েম হবে এবং আল্লাহর ইচ্ছায় দুনিয়াতে কিছুকাল বিরাজমান থাকবে (নানা ভূখণ্ডে বর্তমান একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকগণ) । তারপর যখন আল্লাহ ইচ্ছা করবেন, তখন এরও অবসান ঘটবে। অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে। এ বলে রাসূল সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া সাল্লাম চুপ রইলেন”। (মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)
“মুমিনদের মধ্যে পরিপূর্ণ ঈমানদার হচ্ছে সে ব্যক্তি, যে তাদের মধ্যে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী।” [আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযি ] রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, “আমি তো কেবল চরিত্রের উত্তম দিকসমূহ পরিপূর্ণ করে দিতে প্রেরিত হয়েছি।” ইমাম আহমাদ ও ইমাম বুখারী আদাবুল মুফরাদে বর্ণনা করেছেন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা উত্তম ও সুন্দরতম চরিত্রের মাধ্যমে তাঁর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রশংসা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, “নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রে অধিষ্ঠিত।” [সূরা আল, কালাম : ৪]
“কিয়ামতের দিন বান্দার দু‘পা একটুও নড়বে না যতক্ষণ না জিজ্ঞেস করা হবে তার জীবনকাল সম্পর্কে: সে তা কোন পথে অতিবাহিত করেছে; জিজ্ঞেস করা হবে তার জ্ঞান সম্পর্কে, সে জ্ঞান অনুযায়ী কী কাজ করেছে; জিজ্ঞেস করা হবে তার ধন-সম্পদ সম্পর্কে, সে তা কোথা থেকে উপার্জন করেছে এবং কোন খাতে ব্যয় করেছে এবং জিজ্ঞেস করা হবে তার শরীর সম্পর্কে, কোথায় সে তা ক্ষয় করেছে।” - (ইমাম তিরমিযী হাদিসটি বর্ণনা করেন এবং বলেন: এই হাদিসটি হাসান সহীহ)।
“যে ব্যক্তি রাগকে নিয়ন্ত্রণ করে অথচ তা প্রয়োগ করার মত ক্ষমতা তার আছে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তা‘আলা তাকে সমস্ত মানুষের সামনে ডেকে বলবেন, তুমি হূরদের থেকে যাকে পছন্দ কর গ্রহণ করতে পার” । [তিরমিযী]
“দুটি ফোটা ও দুটি চিহ্ন থেকে অধিক প্রিয় কোনো বস্তু আল্লাহর নিকট নেই। এক- আল্লাহর ভয়ে নির্গত চোখের পানির ফোটা। দুই-আল্লাহর রাস্তায় প্রবাহিত রক্তের ফোটা। আর দুটি চিহ্ন: এক- আল্লাহর রাস্তায় আঘাতের চিহ্ন। দুই-আল্লাহর ফরযসমূহ থেকে কোনো ফরয আদায়ের চিহ্ন ।” [তিরমিযি]
“এমন কোনো ঢোক সওয়াবের জন্য আল্লাহর নিকট বড় নেই, সে ঢোক হতে যা বান্দা ক্রোধের সময় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে গিলে বা সম্বরণ করে ফেলে” । [ইবনে মাজাহ্]
হযরত আবু মূসা রা) হতে বর্ণিত আছে যে, নবী সা) বলেছেন, ‘আল্লাহ তায়ালা হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) কে এক মুষ্টি মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন যা তিনি সমস্ত যমীন থেকে গ্রহণ করেছিলেন। এ হিসেবেই হযরত আদম আ) এর সন্তানদের রুপ ও রঙ বিভিন্ন রকম হয়েছে। তাদের মধ্যে কেউ হয়েছে লাল, কেউ সাদা, কেউ কালো এবং কেউ হয়েছে অন্য রঙ এর। তাদের মধ্যে অশ্লীলও রয়েছে, পবিত্রও রয়েছে’। (মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী একে হাসান সহীহ বলেছেন)
"যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত হয় উত্তম কথা বলা অথবা চুপ থাকা। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত আপন প্রতিবেশীর প্রতি সদয় হওয়া। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতের উপর ঈমান রাখে, তার উচিত আপন অতিথির সম্মান করা।" [বুখারীঃ ৬০১৮, মুসলিমঃ ৪৭]
হাদীস – ১৫ :: আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ "যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত হয় উত্তম কথা বলা অথবা চুপ থাকা। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত আপন প্রতিবেশীর প্রতি সদয় হওয়া। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতের উপর ঈমান রাখে, তার উচিত আপন অতিথির সম্মান করা।" [বুখারীঃ ৬০১৮, মুসলিমঃ ৪৭]
“কোন মুসলিমের রক্তপাত করা তিনটি কারণ ব্যতীত বৈধ নয়- বিবাহিত ব্যক্তি যদি ব্যভিচার করে, আর যদি প্রাণের বদলে প্রাণ নিতে হয়। আর যদি কেউ স্বীয় দ্বীনকে পরিত্যাগ করে মুসলিম জামা‘আত হতে আলাদা হয়ে যায়।” [বুখারী: ৬৮৭৮, মুসলিম: ১৬৭৬]
হাদীস – ১৩ আবু হামযাহ্ আনাস ইবন মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু-রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের খাদেম-হতে বর্ণিত হয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমাদের মধ্যে কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার ভাইয়ের জন্য তা-ই পছন্দ করবে যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে।” [বুখারী: ১৩, মুসলিম: ৪৫]
হাদীস – ১৪ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন- রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “কোন মুসলিমের রক্তপাত করা তিনটি কারণ ব্যতীত বৈধ নয়- বিবাহিত ব্যক্তি যদি ব্যভিচার করে, আর যদি প্রাণের বদলে প্রাণ নিতে হয়। আর যদি কেউ স্বীয় দ্বীনকে পরিত্যাগ করে মুসলিম জামা‘আত হতে আলাদা হয়ে যায়।” [বুখারী: ৬৮৭৮, মুসলিম: ১৬৭৬]
হুজায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “নবুওয়াত ব্যবস্থা তোমাদের মাঝে ততদিন থাকবে, যতদিন আল্লাহ তাআলা মঞ্জুর করেন। অতঃপর যখন ইচ্ছা, তখন তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর (রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতের পর) তোমাদের মাঝেনবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে এবং তা আল্লাহ তাআলা যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (খুলাফায়ে রাশিদিন এর যুগ)। অতঃপর তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তা আল্লাহ তাআলার যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (রাজতন্ত্র)। অতঃপর আল্লাহর ইচ্ছায় তার বিলুপ্তি ঘটবে। তারপর জবর দখল তথা আধিপত্য বিস্তারের রাজত্ব কায়েম হবে এবং আল্লাহর ইচ্ছায় দুনিয়াতে কিছুকাল বিরাজমান থাকবে (নানা ভূখণ্ডে বর্তমান একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকগণ) । তারপর যখন আল্লাহ ইচ্ছা করবেন, তখন এরও অবসান ঘটবে। অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে। এ বলে রাসূল সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া সাল্লাম চুপ রইলেন”। (মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)
“মুমিনদের মধ্যে পরিপূর্ণ ঈমানদার হচ্ছে সে ব্যক্তি, যে তাদের মধ্যে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী।” [আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযি ] রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, “আমি তো কেবল চরিত্রের উত্তম দিকসমূহ পরিপূর্ণ করে দিতে প্রেরিত হয়েছি।” ইমাম আহমাদ ও ইমাম বুখারী আদাবুল মুফরাদে বর্ণনা করেছেন। এ কারণেই আল্লাহ তাআলা উত্তম ও সুন্দরতম চরিত্রের মাধ্যমে তাঁর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রশংসা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, “নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রে অধিষ্ঠিত।” [সূরা আল, কালাম : ৪]
“কিয়ামতের দিন বান্দার দু‘পা একটুও নড়বে না যতক্ষণ না জিজ্ঞেস করা হবে তার জীবনকাল সম্পর্কে: সে তা কোন পথে অতিবাহিত করেছে; জিজ্ঞেস করা হবে তার জ্ঞান সম্পর্কে, সে জ্ঞান অনুযায়ী কী কাজ করেছে; জিজ্ঞেস করা হবে তার ধন-সম্পদ সম্পর্কে, সে তা কোথা থেকে উপার্জন করেছে এবং কোন খাতে ব্যয় করেছে এবং জিজ্ঞেস করা হবে তার শরীর সম্পর্কে, কোথায় সে তা ক্ষয় করেছে।” - (ইমাম তিরমিযী হাদিসটি বর্ণনা করেন এবং বলেন: এই হাদিসটি হাসান সহীহ)।
“যে ব্যক্তি রাগকে নিয়ন্ত্রণ করে অথচ তা প্রয়োগ করার মত ক্ষমতা তার আছে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তা‘আলা তাকে সমস্ত মানুষের সামনে ডেকে বলবেন, তুমি হূরদের থেকে যাকে পছন্দ কর গ্রহণ করতে পার” । [তিরমিযী]
“দুটি ফোটা ও দুটি চিহ্ন থেকে অধিক প্রিয় কোনো বস্তু আল্লাহর নিকট নেই। এক- আল্লাহর ভয়ে নির্গত চোখের পানির ফোটা। দুই-আল্লাহর রাস্তায় প্রবাহিত রক্তের ফোটা। আর দুটি চিহ্ন: এক- আল্লাহর রাস্তায় আঘাতের চিহ্ন। দুই-আল্লাহর ফরযসমূহ থেকে কোনো ফরয আদায়ের চিহ্ন ।” [তিরমিযি]
“এমন কোনো ঢোক সওয়াবের জন্য আল্লাহর নিকট বড় নেই, সে ঢোক হতে যা বান্দা ক্রোধের সময় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে গিলে বা সম্বরণ করে ফেলে” । [ইবনে মাজাহ্]
হযরত আবু মূসা রা) হতে বর্ণিত আছে যে, নবী সা) বলেছেন, ‘আল্লাহ তায়ালা হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) কে এক মুষ্টি মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন যা তিনি সমস্ত যমীন থেকে গ্রহণ করেছিলেন। এ হিসেবেই হযরত আদম আ) এর সন্তানদের রুপ ও রঙ বিভিন্ন রকম হয়েছে। তাদের মধ্যে কেউ হয়েছে লাল, কেউ সাদা, কেউ কালো এবং কেউ হয়েছে অন্য রঙ এর। তাদের মধ্যে অশ্লীলও রয়েছে, পবিত্রও রয়েছে’। (মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ, তিরমিযী একে হাসান সহীহ বলেছেন)
"যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত হয় উত্তম কথা বলা অথবা চুপ থাকা। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত আপন প্রতিবেশীর প্রতি সদয় হওয়া। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতের উপর ঈমান রাখে, তার উচিত আপন অতিথির সম্মান করা।" [বুখারীঃ ৬০১৮, মুসলিমঃ ৪৭]
হাদীস – ১৫ :: আবু হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ "যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত হয় উত্তম কথা বলা অথবা চুপ থাকা। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতে ঈমান রাখে, তার উচিত আপন প্রতিবেশীর প্রতি সদয় হওয়া। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে ও আখেরাতের উপর ঈমান রাখে, তার উচিত আপন অতিথির সম্মান করা।" [বুখারীঃ ৬০১৮, মুসলিমঃ ৪৭]
“কোন মুসলিমের রক্তপাত করা তিনটি কারণ ব্যতীত বৈধ নয়- বিবাহিত ব্যক্তি যদি ব্যভিচার করে, আর যদি প্রাণের বদলে প্রাণ নিতে হয়। আর যদি কেউ স্বীয় দ্বীনকে পরিত্যাগ করে মুসলিম জামা‘আত হতে আলাদা হয়ে যায়।” [বুখারী: ৬৮৭৮, মুসলিম: ১৬৭৬]
হাদীস – ১৩ আবু হামযাহ্ আনাস ইবন মালেক রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু-রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামের খাদেম-হতে বর্ণিত হয়েছে, নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমাদের মধ্যে কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে তার ভাইয়ের জন্য তা-ই পছন্দ করবে যা সে নিজের জন্য পছন্দ করে।” [বুখারী: ১৩, মুসলিম: ৪৫]
হাদীস – ১৪ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন- রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “কোন মুসলিমের রক্তপাত করা তিনটি কারণ ব্যতীত বৈধ নয়- বিবাহিত ব্যক্তি যদি ব্যভিচার করে, আর যদি প্রাণের বদলে প্রাণ নিতে হয়। আর যদি কেউ স্বীয় দ্বীনকে পরিত্যাগ করে মুসলিম জামা‘আত হতে আলাদা হয়ে যায়।” [বুখারী: ৬৮৭৮, মুসলিম: ১৬৭৬]
EID Mubarak Special SMS- Bangla Eid SMS 2015 for Friends or All
Eid Mubarak Special SMS | Text Messages
1) →NotuN cHader agomoNe
sara jagLo a moNe.
eid alo pobitro diNe.d
ukho-bedoNa vuLe giae.
Enjoy koro Eid-er diNe.
Jodi boNdhu moNe pore,
aso boNdHu amar taNe.
Invite korLam a suvokkhoNe.
Asai asi asbe boLe.
♥Eid-mubarak♥JaNai tomake•••
sara jagLo a moNe.
eid alo pobitro diNe.d
ukho-bedoNa vuLe giae.
Enjoy koro Eid-er diNe.
Jodi boNdhu moNe pore,
aso boNdHu amar taNe.
Invite korLam a suvokkhoNe.
Asai asi asbe boLe.
♥Eid-mubarak♥JaNai tomake•••

2.Sukhe dukhe chilam bondhu ami sudhu tomar,
Dine rate kolponate chile 2mi amar.
Eider dineo robe tumi amr hridoy jure,
Voalobasa diogo more aro apon kore.
Eid Mubarak Jan.
Send this Free

3.Sukhe dukhe chilam bondhu ami sudhu tomar,
Dine rate kolponate chile 2mi amar.
Eider dineo robe tumi amr hridoy jure,
Voalobasa diogo more aro apon kore.
Eid Mubarak Jan.
4.Doa kori Eid nie asuk tmr r tomar
familyr sukher bondhon,
Hasi khushi anonde vore jak protiti muhurto.
Hasi khushi anonde vore jak protiti muhurto.
>>>>EID MUBARAK<<<
5.Eid nie ase Anando,
Eid nie ase sukher barta,
Eid nie ase nirshartho valobasa,
Eid vulie day sob bedona.
Aso tumi ami harie jai ai Eid er mohonay.
>>>>EID MUBARAK<<<
6.Bondhu Eider suveccha nio..
Eider protiti muhurto houk sundor,
Khusite vore jak tomar sobtuku somoy,
Sudhu 1tu mone rekho bondhu amay.
7) ♣Akash e oteche notun chad,
dilam tomay Eid er dawat.
Dawat dilam asbe bole, na asle anbo dhore !
Tateo jodi na aste chao,
Sms die "Eid Mubarak" janao.♣
8.Ami Eid er Chand dekhechi,
Tokhon sudhu tomay vebechi,
2mi jodi thakte pashe,
Mon nachito khusir ucchase,
>>>Eid Mubarak Jan<<<
9.O vai romjaner oi rojar seshe elo khushir Eid.
Amir, Gorib, Fokir, Mastan gao khushi Geet.
Sobai mile kori kolakuli, na hoi aj oparog,
Onoboroto bolte thaki Eid Mubarak...
10.Eid nie asuk anondo r Sukh,
Muche jak sob bisonnota r dukh.
Harie jak hridoy aj hasir bindabone,
Sajie debo tomay bondhu Eider Gorur moton kore...
11.Aj bidhata korogo moder ektu MEHERBANI,
Maf kore dao amader sokol NAFORMANI,
Eider din aj sokole mile kori amra WADA,
Cholbo sokole khudari rastay soda SORBODA.
12.Tumi hasikhusi theko, jemon hasi thake fule,
Dunier sob dukkho jak tomay vule,
Melo du hat, uro akashe, hoye jao aj pakhi,
Aj moder khusir Eid ogo amar Sokhi...
13.Eider Shuveccha janai tomake..
Onek beshi khushi gire rakhuk tomake..
Sob aponjoner maya matie rakhuk tomake..
But jokhon EIDI milbe please sudu soron korio amake..
14.Kichu kotha obekto roye jay,
Kichu onuvuti moner maje theke jay,
Kichu srithi gopone kaday,
Sudhu ai ak ti din sob vulie day...
>>>EID MUBARAK<<<
15.Kichu kotha obekto roye jay,
Kichu onuvuti moner maje theke jay,
Kichu srithi gopone kaday,
Sudhu ai ak ti din sob vulie day...
>>>EID MUBARAK<<<
16.Tur Eccha Golo Ura Bayrak Pakhna Doti Mala
Dingoli Tur Jakna Keta Amni Hasa Khala
Aoporno Na Thaka Jano Tur Kuno Shokh
Ai Kamonay Bondo Tuka Eid-Mubarak.
17.Eccha golo Akas cholo, Vaslo meger Sari,
Khusir jhora tepantore hridoy dilo Pari,
Moner maje sater baje khusita mon Saje,
EID er din hok Rongin ai kamonate.
EiD MubaraK.
18.EID mane Khusi, Eid mane Aanondo,
EID aase vulia dita sokol Bivad Dondo
EID mane vule jawa joto Dukkho Voi
EIDer motoi tmr Jibonta houq Diptimoy.
….EID MUBARAK….
19.Notun poshak pore nio
Beshi kore Eidi nio.
Semai kheo pet vore
Guro fero mon vore.
Eid Mubarak bolo pran khule.
....Eiiiiiid Mubaraaaaak....
20) Shuvo rat, shuvo din.
Friday eid er din.
Enjoy korbo simahin.
Eid pabona protidin.
Tomar dawat roilo eid er din.
21) Surjo dubbe ondhokar hobe na tai ki hoi?
Akashe megh uthbe dh Bristi hobe na amon ki hoi?
Chad uthbe jochna thakbe na tai ki hoi?
R eid asbe tumi dawat pabena amon ki hoi?
Eid er dawat roilo.
EiD_MuBaRaK


22) Shuvo ratri shuvo din
samne asce Eider din
bondhu amar salam nin
dowat roilo Eider din,
Eid pabena protidin.
Tai chole aso Eider din.
"EID MUBARAK".
23) Halka halka hawa 1to 1to sit,
a nia chole alo korbaner EID
Polaw-korma birani khete koto sad!
Chole eso 2mi,roilo dawat.
EID MUBARAK"
24) EID mane Khusi,Eid mane Aanondo,
EID aase volia dita sokol Bivad Dondo,
EID mane vola jawa joto Dokkho Voi
EIDar motoe Tor Jibonta houq Diptimoy....
EID MUBARAK....
25) Shuvecha rasi rasi, Garu na Khasi?
Tikia na Jhal fry? ntv na Chanel-i?
RELAX na Busy? Djuice na Easy?
Shari na Shirt? Wishing from heart-
"EID MUBARAK"
More Special to English

May Allah bless you on this auspicious day of Eid, and May it be a new beginning of greater prosperity, success and happiness. Wish you a Happy Eid Mubarak

Missing you a lot on this Eid. Wishing you were here to celebrate this holy occasion with me .Happpppy Eid Mubarak

May this...
Eid bring Fun, Eid bring Happiness,
Eid bring God Endless Blessings,
Eid bring fresh love...
EID MUBARAK to You with all best wishes By SMS-TOP.

Hope Love and Laugher, warmth, wishes, joy and a bouquet of Eid wishes, jubilations, become a part of your Eid and Your Life. Have a Happy Eid Mubarak.

Many are the wishes that are being sent your way, but the is a special one for a very happy Eid Day.

Wishing you smiles and all things nice. May this Eid bring all the comforts, you have ever wanted, and all the joy and laugher you have ever wished By SMS-TOP.


May Allah bring you joy, happiness, peace and prosperity on this blessed occasion. Wishing you and your family on this happy occasion of Eid! Eid Mubarak!


My Blessing, Congratulations and Good wishes. I wish you the best of everything for not only in EID-UL-AZHA but also all the years ahead.*EID MUBARAK*


May God send his Love like Sunshine in his warm and gentle ways to fill every corner of your Heart and filled your Life with a lot of Happiness like this EID DAY. Wishing you EID MUBARAK.


Wishing you all the very best.By the grace of Allah, let there be peace everywhere. Eid Mubarak to all of you.


May the magic of dis EID bring lots of happiness in ur life & may u celebrate it wid all ur close friendzzzzzz & may it fill ur HEART wid wonders*****(AAMIN)*****EID MUBARAKKKKKKKK*****


1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 after 24 hours everyone will wish u but I M THE FIRST 2 WISH U EID MUBRAK


Wishing U a Very Very "HAPPY EID MUBARIK"Wid Luv And Best Wishes.. May That Eid Day Brings LOT of HAppiness And JOYS in ur LIFE. May u Live Long LIFE... And That EID day Will comes in UR life Hundrad Times...Remember me in ur prayers..


may the angels protect u...may the sadness forget u,...may goodness surround u and may Allah always bless u.,,,,,,Eid Mubarak!!!!
Subscribe to:
Posts (Atom)